পোস্টগুলি

জানুয়ারী, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

আমার খসড়া

ছবি
কিন্তু দিনে দিনে যে একটা জাদুবাস্তবতার পৃথিবীতে ঢুকে পড়ছি—তার কী হবে! পৃথিবীর প্রায় সবাইকে বোধহয় বলে ফেলেছি, তোহফা আমাকে একটা মেইল দিয়েছে। আর পৃথিবীর সবাইকে বলে ফেলেছি, তানভীর ভাইয়ের সাথে একদিন আড্ডা দিয়েছি। হঠাৎ একটা মেইল, অকারণ একটা আড্ডায় কী সুন্দর একেকটা কথা চলে আসে না? জানি, তবু যেন জানতাম না, তবু যেন ভালো লাগে। আমি ভাবছি ব্লগটায় আবার লেখালেখি শুরু করবো। গভীর গল্প লিখে বুকশেলফে ফেলে রাখার মজা আছে বটে, কিন্তু সরল আটপৌরে কথার আনন্দও কি একেবারে কম? “অর্থপূর্ণ আনন্দের পাশাপাশি অর্থহীন আনন্দের সমষ্টিও কি জীবনে গুরুত্বপূর্ণ? মানুষ পরম সত্যের সন্ধান করে পরম আনন্দের জন্য—এই পরম আনন্দ কি কেবল মহৎ শৈল্পিক আনন্দের মধ্যেই থাকে, নাকি অসংখ্য ক্ষুদ্র বাল্য আনন্দের সমন্বিত রূপেও একে পাওয়া যায়?” হয়তো যায়। কিছুদিন আগে আমি, আরিফ আর আমানুল্লাহ আমান টিএসসিতে আড্ডা দিচ্ছিলাম। এ্যানির প্রসঙ্গ ওঠায় আমানুল্লাহ আমান আকাশ থেকে পড়লো, “এ্যানি আপু সত্যিই exist করেন? আমি তো ভাবতাম উনি একজন fictional character !” আমার ভালো লাগে, নিজেদের এমন উপন্যাসের চরিত্র ভাবতে। আমার ভালো লাগ